ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় — অফিস সহায়ক (18-03-2022) || 2022

common.all_written_question

1 টীকা লিখুন: “মুজিব শতবর্ষ”

dsuc.created: 2 years ago | dsuc.updated: 2 years ago
dsuc.updated: 2 years ago

মুজিব শতবর্ষ
 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ২০২০ সালের মার্চ থেকে ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত এই এক বছরকে ‘মুজিববর্ষ ঘোষণা করা হয়েছিল। পরবর্তীতে ২০২২ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত এই সময়কাল বাড়ানো হয়। ২০১৮ সালের ৬ জুলাই আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ ও কেন্দ্রীয় কমিটির এক যৌথ সভায় উদ্বোধনী বক্তব্যে
বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ ঘোষণা দেন। ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে সরকারি ও দলীয়ভাবে নানা অনুষ্ঠান ও কর্মসূচির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে। ২০২১ সালের স্বাধীনতার পাশ বছর পূর্তি উদযাপনের মাধ্যমে মুজিববর্ষের সমাপ্তি ঘটবে। মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে নানা কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। সরকারি, বেসরকারি ও বিভিন্ন প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান যথাযথ মর্যাদার সাথে এ বর্ষটি পালন করবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিল্প-সংস্কৃতির নানা প্রতিযোগিতা যেমনঃ রচনা, কবিতা, গান, চিত্রাঙ্কন, অভিনয়, আবৃত্তি ইত্যাদি চলবে বছরব্যাপী। প্রকাশ করা হবে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে নথি প্রকাশনা । দেশ- বিদেশের গুণীজনেরা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করবেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি আমাদের জাতীর পিতা, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, মহান স্বাধীনতার ঘোষক ও সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে বারবার জেল-জুলুম সহ্য করে নির্দিষ্ট লক্ষ্যের দিকে অগ্রসর হয়েছেন তিনি। ১৯৪৭-এ দেশভাগের পরবর্তী পূর্ব পাকিস্তানের রাজনীতির প্রাথমিক পর্যায়ে শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন তরুণ ছাত্রনেতা। পরবর্তীকালে তিনি আওয়ামী লীগের সভাপতি হন। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের স্বাধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ছয় দফা ঘোষণা করেন। এতে প্রাদেশিক সায়ত্বশাসনের দাবি থাকায় বঙ্গবন্ধু আইয়ুব খানের সামরিক শাসনের অন্যতম বিরোধী পক্ষে পরিণত হন। ১৯৬৮ সালে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় তার বিচার শুরু হয়। এতে তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হন। ১৯৭০-এর নির্বাচনে তার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ বিপুল বিজয় অর্জন করলেও সরকার গঠনের সুযোগ দেওয়া হয়নি। বাঙালির অধিকার আদায়ের দৃপ্ত বাসনায় ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে তিনি যে ঐতিহাসিক ভাষণ দেন, তা ছিল স্বাধীনতার দৃপ্ত অঙ্গীকার। স্বাধীনতাকামী বাঙালির উজ্জীবিত অবস্থান দেখে, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ঢাকা শহরে গণহত্যা চালায়। বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যাওয়া হয় পশ্চিম পাকিস্তানে। সামরিক আদালতে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেও কার্যকর করার সাহস পায়নি। ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ শেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর, ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন এবং স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট একদল বিপথগামী। সেনাকর্মকর্তার হাতে তিনি সপরিবারে নিহত হন। এই মহান নেতার একশততম জন্ম দিবস ১৭ মার্চ ২০২০। এ দিন থেকেই মুজিববর্ষ শুরু এবং ২০২২ সালের ৩১ মার্চ মুজিববর্ষের সমাপ্তি।

১০% ক্ষতিতে বিক্রয়মূল্য = ৯০ টাকা এবং ৫% লাভে বিক্রয়মূল্য = ১০৫ টাকা

∴ বিক্রয়মূল্য বেশি = ১০৫ - ৯০ = ১৫ টাকা

বিক্রয়মূল্য ১৫ টাকা বেশি হলে ক্রয়মূল্য = ১০০ টাকা

∴ বিক্রয়মূল্য ৪৫০ টাকা বেশি হলে ক্রয়মূল্য  =  ×  = ৩,০০০ টাকা

পাড়সহ পুকুরের ক্ষেত্রফল =  ×  = , বর্গমিটার

∴ পাড়বাদে পুকুরের দৈর্ঘ্য = - ( × ) =  -  =  মিটার

∴ পাড়বাদে পুকুরের প্রস্থ =  - ( × ) =  -  =  মিটার

∴ পাড়বাদে পুকুরের ক্ষেত্রফল =  ×  = , বর্গমিটার

অতএব, পুকুর পাড়ের ক্ষেত্রফল = ৪,০০০ - ৩,০২৪ = ৯৭৬ বর্গমিটার ।

3

লম্ব

(চিত্রসহ সংজ্ঞা দিন)

dsuc.created: 2 years ago | dsuc.updated: 1 year ago
dsuc.updated: 1 year ago

লম্ব = দুইটি সরলরেখা পরস্পরচ্ছেদী হলে ছেদবিন্দুতে যে চারটি কোণ উৎপন্ন হয়, তাদের একটি সমকোণ হলে, রেখা দুইটি ছেদ বিন্দুতে পরস্পর লম্ব বলা হয় । 

লম্বের চিত্রঃ

4

রম্বস

(চিত্রসহ সংজ্ঞা দিন)

dsuc.created: 2 years ago | dsuc.updated: 1 year ago
dsuc.updated: 1 year ago

রম্বসঃ যে চতুভুজের চারটি বাহুই সমান কিন্তু কোন কোণই সমকোণ নয় তাকে রম্বস বলে। 

চিত্রঃ

5

বিষমবাহু

(চিত্রসহ সংজ্ঞা দিন)

dsuc.created: 2 years ago | dsuc.updated: 1 year ago
dsuc.updated: 1 year ago

6 ত্রিভুজ (চিত্রসহ সংজ্ঞা দিন)

dsuc.created: 2 years ago | dsuc.updated: 2 years ago
dsuc.updated: 2 years ago

ত্রিভুজ = যদি সমতলস্থ তিনটি বিন্দু সমরেখা না হয় তবে তাদের দুইটি দুইটি করে সংযোজন করে প্রাপ্ত চিত্রকে একটি ত্রিভুজ বলা হয় ।

7 জ্যা (চিত্রসহ সংজ্ঞা দিন)

dsuc.created: 2 years ago | dsuc.updated: 1 year ago
dsuc.updated: 1 year ago

জ্যা = বৃত্তের পরিধিস্থ যে কোন দুই বিন্দুর সংযোজক সরলরেখাকে জ্যা (Chord) বলে। জ্যা-র দৈর্ঘ্য বিভিন্ন রকম হতে পারে। বৃত্তের দীর্ঘতম জ্যা-কে ব্যাস বলে ।